সুস্বাগতম দর্শক
বন্ধু। আমার ওয়েবসাইট দেখার জন্য ধন্যবাদ। আজ আমি আপনাদের সামনে আলোচনা করব ভাগ্য
নিয়ে। আমরা প্রত্যেকেই আমাদের নিজের ভাগ্যকে জানতে চাই। আমাদের ভবিষ্যতকে জানতে
চাই এবং আমাদের নিজের আত্মীয়-পরিজনের ভবিষ্যৎ জানতে চাই। ভাগ্য ও ভবিষ্যৎ নিয়ে
আমাদের প্রত্যেকের মনে ভীষন কৌতুহল থাকে। কারণ আমরা কেউই ভবিষ্যতকে দেখতে পাই না,
আগামী দিনে আমার জীবনে কি ঘটনা ঘটবে তা আমি আগে থেকে জানতে পারি না। সেই ঘটনা কি
আমার পক্ষে সুখের হবে, নাকি দুঃখের হবে তা আমি আগে থেকে জানতে পারি না। তাই আমারা
প্রত্যেকেই এক অনিশ্চয়তার মধ্যে দিয়ে জীবন কাটাতে থাকি।
জ্যোতিষ শাস্ত্রকে যদি ভাল ভাবে অধ্যয়ন করা যায় তাহলে আপনি
আগে থেকে বুঝতে পারবেন আপনার জীবনে কি কি
ঘটনা ঘটতে পারে। একমাত্র জ্যোতিষ শাস্ত্রই বলতে পারে আপনার স্বাস্থ্য কেমন
যাবে, আপনি সু্স্থ ও স্বাস্থ্যবান জীবন অতিবাহিত করবেন, না কি জীবনের বেশীরভাগ সময়
ঔষধ খেয়ে কাটাবেন। আপনি জীবনে কতটা সফল হবেন, আপনি কতটা বিদ্যা অর্জন করবেন, আপনি
চাকুরি করবেন না কি ব্যবসা করবেন, আপনার বিবাহ হবে কি না, যদি হয় তবে কবে হবে ?
আপনার প্রেম করে বিয়ে হবে, না কি দেখাশোনার মাধ্যমে বিয়ে হবে ? আপনার স্ত্রী/স্বামী
কেমন হবে ? আপনি বিবাহিত জীবনে সুখী হবেন তো ? কিংবা আপনার বিবাহিত জীবন অশান্তিময়
হবে ? বিয়ে তো করলেন, আপনার সন্তান হবে তো ? আপনি জীবনে কতটা ধনবান হবেন ? ইত্যাদি
আরো অনেক অনেক প্রশ্নের উত্তর লুকিয়ে আছে আপনার জন্মছকের মধ্যে।
সাধারণ মানুষ যাতে সহজে বুঝতে পারেন এবং জ্যোতিষ শাস্ত্র
সম্বন্ধে শিক্ষিত হতে পারেন সেইজন্য আমার কিভাবে
সৌভাগ্যবান হবেন? এই বইটি লেখার প্রয়াস। এই বইটি পড়লে আপনি নিজেই নিজের ভাগ্য বিচার করতে পারবেন এবং নিজে জ্যোতিষী হয়ে
অনেক টাকা রোজগার করতে পারবেন। কোনো জ্যোতিষকে
প্রচুর টাকা ভিজিট দিয়ে প্রতারিত হতে হবে না।
Click this link to grab your free sample e-book-
https://drive.google.com/file/d/0B0IWKDEs4qWQM2dvMXozVXd3YTQ/view?usp=sharing
https://drive.google.com/file/d/0B0IWKDEs4qWQM2dvMXozVXd3YTQ/view?usp=sharing
সুতরাং এইসব প্রশ্নের উত্তর যদি জানতে চান তবে আপনাকে
অবশ্যই জ্যোতিষ শাস্ত্রকে ভাল করে জানতে হবে। আর না হলে ৪০০- ৫০০
টাকা ভিজিট দিয়ে কোনো ভাল জ্যোতিষীকে দিয়ে আপনার জন্মছকের বিচার করাতে হবে। কিন্তু
বর্তমান যুগে সৎ এবং প্রাজ্ঞ জ্যোতিষীর বড়ই অভাব। প্রত্যেকেই সুযোগ
সন্ধানী। আমাদের জীবন অনেক
মূল্যবান। প্রতি মূহূর্তে সমস্যা আর সমস্যা। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে আমরা
ছুটছি জ্যোতিষীর কাছে, কেউবা ছুটছি তান্ত্রিকের কাছে বিভিন্ন অশুভ যোগ কাটতে।
কতবার আপনি জ্যোতিষীর কাছে যাবেন আর প্রত্যেক বার ৪০০- ৫০০ টাকা করে ভিজিট দেবেন।
আর আমাদের এই দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তান্ত্রিক জ্যোতিষীরা ৪০০- ৫০০ টাকা করে ভিজিট
তো নিচ্ছেনই উপরন্তু কাল সর্প যোগ, ভৌম দোষ, বিষ যোগ, শণির সাড়ে সাতি, অঙ্গারক যোগ
ইত্যাদি বিভিন্ন অশুভ যোগ কাটানোর নামে হোমযজ্ঞ করে কবচ মাদুলি দিয়ে দশ হাজার, বিশ
হাজার টাকা নিয়ে সাধারন মানুষের সঙ্গে প্রতারনা করছেন। আর আপনাদের মতো সাধারন মানুষ টিভি চ্যানেলে
তান্ত্রিক জ্যোতিষীদের ভাল ভাল কথা শুনে তাদের কাছে যাচ্ছেন। কিন্তু কিছুদিন বাদে আপনি
বুঝতে পারেন যে আপনি প্রতারিত হয়েছেন। ঐ ভন্ড তান্ত্রিক জ্যোতিষী আপনার প্রচুর অর্থ আত্মসাৎ
করেছেন। কারণ আপনার সমস্যার একবিন্দুও সমাধান হয়নি, আপনি যেই তিমিরে ছিলেন সেই
তিমিরেই আছেন।
আজকাল টিভি খুললেই দেখতে পাবেন আপনার সমস্যা সমাধানের জন্য সব
জ্যোতিষীরা টোটকা দিচ্ছেন। আপনি কত টোটকা করবেন। প্রত্যেকেই বলছেন আমার দেওয়া
টোটকা করে সবাই সফলতা পেয়েছেন, টেলফোন করে তাকে অনেক ধন্যবাদ দিয়েছেন ইত্যাদি ইত্যাদি। অথচ আপনি ঐ
টোটকাগুলি নিজে করে দেখুন, আমি নিশ্চিতভাবে বলতে পারি যে আপনি কোনো ফল পাবেন না।
সাধারণ মানুষ যাতে
সহজে বুঝতে পারেন এবং জ্যোতিষ শাস্ত্র সম্বন্ধে শিক্ষিত হতে পারেন সেইজন্য আমার কিভাবে সৌভাগ্যবান হবেন? এই
বইটি লেখার প্রয়াস। এই বইটির দাম মাত্র ১২০টাকা। এত তথ্যে ঠাসা এই বইটি বাজারে কিনতে গেলে কমপক্ষে
৩০০-৪০০টাকা খরচ করতে হবে। যেহেতু এটা ই-বুক(e-book = electronics book) তাই এই বইটির দাম এত কম।
আমার এই বইলেখার উদ্দেশ্য হলো জ্যোতিষীদের ধাপ্পাবাজি
সম্বদ্ধে সাধারন মানুষকে ওয়াকিবহাল করা। এভাবে দোষ খন্ডন করার নামে, কবচ তৈরীর
করার নামে, যন্ত্রম তৈরীর করার নামে জ্যোতিষীরা একেক জন মানুষের কাছ থেকে ২০,০০০-
৩০,০০০ টাকা নেয় এবং সাধারন মানুষদের সঙ্গে প্রতারনা করেন। এভাবে জ্যোতিষী ব্যবসা ৩-৪ বৎসর চালাতে পারলেই
জ্যোতিষীরা কোটিপতি হয়ে যায়।
আপনাকে জানতে হবে গ্রহ-নক্ষত্রের ভাব, গ্রহ-নক্ষত্রের অবস্থান গত ফলাফল,
গ্রহদের চরিত্র, ১২টি রাশি ও ২৭টি নক্ষত্রের চরিত্র। জ্যোতিষ মানেই হলো ৯টি গ্রহ, ১২টি রাশি ও ২৭টি নক্ষত্রের
অবস্থানের permutation & combination. শণি লগ্নে বসলে কি ফল
দেবে, অষ্টমে বসলে কি ফল দেবে, একাদশে বসলে কি ফল দেবে আবার দ্বাদশে বসলেই বা কি
ফল দেবে? আবার শণি গ্রহ উপরিউক্ত ঘরের কোন্ নক্ষত্রে বসেছে সেটাও দেখতে হবে।
নক্ষত্রের অবস্থান অনুসারে ফলের তারতম্য ঘটবে। আজকাল টিভি চ্যানেলে
যে সব জ্যোতিষীরা বসেন তাদের অনেকেরই নক্ষত্রের ক্ষমতা সম্বন্ধে কোনো ধারনাই নেই।
এরা আপনার জন্মছকে গ্রহের অবস্থান দেখে ভবিষ্যৎবাণী করেন। যেমন- জন্মছকে মঙ্গল গ্রহের ১,২, ৪, ৭, অথবা ৮ ঘরে অবস্থান দেখে এরা সঙ্গে সঙ্গে বলে দেন আপনার মাঙ্গলিক দোষ আছে এবং আপনাকে দোষ
কাটানোর জন্য হোমযজ্ঞ ও কবচ করতে হবে ২০,০০০টাকা খরচ হবে। কিন্তু সেই মঙ্গল গ্রহ যদি
একাদশপতির নক্ষত্রে অবস্থান করে তাহলে মাঙ্গলিক দোষ হয় না। কিংবা কারো যদি নবমপতি
দ্বাদশে অবস্থান করে তাহলে জ্যোতিষীরা ভবিষ্যৎবাণী করেন যে, আপনার জন্মছকে নবম অর্থাৎ ভাগ্যপতি ব্যয়স্থান
অর্থাৎ দ্বাদশে অবস্থান করছে। সুতরাং আপনার ভাগ্য খুব খারাপ। আপনি জীবনে কিছুই করতে
পারবেন না। কিন্তু নবম অর্থাৎ ভাগ্যপতি যদি একাদশপতির নক্ষত্রে অবস্থান করে
তাহলে সেই ব্যাক্তির বিদেশ ভাগ্যের উন্নতি হয় এবং তিনি প্রচুর ধনবান হন।
এখানে নবম+একাদশ+দ্বাদশের সংযোগ জাতককে বিদেশে ভাগ্যের উন্নতিতে সাহায্য করছে।
সুতরাং এই ৯টি গ্রহ ১২টি রাশির কে কোন্ কোন্
ঘরে অবস্থান করছে এবং কোন্ গ্রহটি কোন্ নক্ষত্রে অবস্থান করছে সেটাই আসল বিচার্য
বিষয়। আর আপনি জ্যোতিষ শাস্ত্রকে
ভাল করে না জেনে তান্ত্রিকের কাছে ছুটছেন আপনার অশুভ যোগের প্রতিকার করতে। আর এই সুযোগে ঐ ভন্ড তান্ত্রিক জ্যোতিষীরা আপনার প্রচুর অর্থ আত্মসাৎ
করে আপনাকে নিঃস্ব করে ছাড়ছেন।
তাহলে কেউ যদি
দুর্ভাগ্যের শিকার হয় তবে তার ভাগ্যকে পাল্টানোর কি কোনো উপায় নেই? সে কি বারবার
প্রতারকের পাল্লায় পড়ে সর্বস্বান্ত হবেন।
যদি জন্মছকের সঠিক
বিচার করে সঠিক রত্ন দেওয়া যায় তাহলে সেই রত্ন অবশ্যই দুর্ভাগ্যের পরিমান কমিয়ে
মানুষের জীবনে সৌভাগ্য নিয়ে আসতে পারে। কারন রত্ন আজও কথা বলে। সূর্যের সাতটি রঙ
আছে। এই সাতটি রঙ মানুষের জীবনে প্রভাব বিস্তার করে। এই সাতটি রঙের তারতম্যের জন্য
মানুষের জীবনে সৌভাগ্য ও দুর্ভাগ্য নিয়ে আাসে। একজন প্রাজ্ঞ জ্যোতিষী জন্মছক দেখে
বিভিন্ন রঙের রত্নের দ্বারা প্রয়োজন অনুসারে দুর্ভাগ্যকে সৌভাগ্যে পরিবর্তিত করতে
পারেন।
Click this link to grab your free sample e-book-
https://drive.google.com/file/d/0B0IWKDEs4qWQM2dvMXozVXd3YTQ/view?usp=sharing
https://drive.google.com/file/d/0B0IWKDEs4qWQM2dvMXozVXd3YTQ/view?usp=sharing
সাধারণ পাঠক যাতে সহজে বুঝতে পারেন এবং জ্যোতিষ শাস্ত্র
সম্বন্ধে শিক্ষিত হয় সেইজন্য আমি কিভাবে সৌভাগ্যবান হবেন? এই বইটি লিখেছি।
১৮৫পৃষ্ঠা জুড়ে বিশাল এই বইটি ভাল করে পড়লে আপনি জ্যোতিষ শাস্ত্র সম্বন্ধে সব
কিছুই জানতে পারবেন। এই বইটির
দাম মাত্র ১২০টাকা। এই বইটি পড়লে আপনি জানতে পারবেন কিভাবে কোষ্ঠী বা জন্মছক দেখতে হয়, আপনার লগ্ন ও রাশি কোনটি? বারটি রাশি ও সাতাশটি
নক্ষত্রের নাম, বিবাহ বিচার। লগ্ন অনুসারে বিবাহিত
জীবন, যোটক বিচার, ভৌম দোষ কাকে বলে ? বিদ্যভাব, শনির সাড়ে সাতি। কখন শনির সাড়ে সাতি খারাপ ফল দেয় না ? কালসর্প যোগ, কেমদ্রুম যোগ, অঙ্গারক
যোগ, বিষ যোগ, অর্থ ভাগ্য, গ্রহদের তুঙ্গ স্থান ও নীচ স্থান, রাজযোগ কারক গ্রহ ও
মারক গ্রহ, আপনার রাজযোগ কারক গ্রহ ও মারক গ্রহ কোনটি ? এছাড়া আরও অনেক অনেক কিছু জানতে পারবেন।
এই বইটি কিনতে গেলে
আপনার নিজস্ব কম্পিউটার থাকতে হবে এবং আপনার কম্পিউটারে এডোবি রিডার(Adobe reader) এই সফটঅয়্যারটি ইনস্টল থাকা চাই। আর লাগবে ইন্টারনেট কানেকসন
এবং আপনার ই-মেল আইডি। তাহলেই আপনি এই বইটি কিনতে পারবেন অন্যথায় নয়।
আপনি যে কোনো ইউনাইটেড
ব্যাঙ্কে অফ ইন্ডিয়া অথবা ব্যাঙ্ক অফ বরোদা, ব্যাঙ্কে গিয়ে নিচের দেওয়া
নাম ও এ্যাকাউন্ট নম্বরে মাত্র ১২০ টাকা জমা দিন এবং আমাকে একটি ই-মেল করুন। আপনার
ই-মেল আইডি মারফত এই ই-বুক(e-book = electronics book) টি আপনার মেল বক্সে সাত দিনের মধ্যে পাঠিয়ে
দেওয়া হবে। এরপর আপনি এই ই-বুকটি আপনার মেল বক্সে open করে আপনার
কম্পিউটারে save করে রাখতে পারবেন। এটি আপনার সারাজীবনের সম্পদ
হয়ে রইল।
অনেক পয়সা তো অনেক
ভাবে খরচ হয় মাত্র ১২০ টাকা খরচ করে দেখুন
না, জীবনের এক অমৃতের সন্ধান পাবেন। আজকাল
কোন ভাল জ্যোতিষীকে দেখাতে গেলেও ৪০০-৫০০ টাকা ভিজিট দিতে হয় এবং যোটক বিচার করাতে
গেলে ১০০০ টাকা ভিজিট দিতে হয়। কিন্তু এই বইটি ভাল করে পড়লে আপনি নিজের এবং আপনার পরিবারের
প্রত্যেকের ভাগ্য বিনা পয়সায় বিচার করতে পারবেন। শুধু তাই নয় এই বই পড়ে আপনি প্রফেশনাল জ্যোতিষী
হতে পারবেন এবং প্রচুর অর্থ রোজগার করতে পারবেন। জ্যোতিষ এখন একটি লাভজনক পেশা।
এখন একজন ভাল জ্যোতিষী, ডাক্তার ইঞ্জিনীয়ারদের চেয়ে বেশী আয় করেন। সারা দেশ জুড়ে
তাদের চেম্বার। রমরমা ব্যবসা। অথচ ডাক্তার ইঞ্জিনীয়ারদের মতো বেশী পড়াশোনার করার
দরকার পরে না। সাধারন মানের পড়াশোনার
জানলেই চলে।
ধন্যবাদ। সুস্থ
থাকুন, ভাল থাকুন, আনন্দে থাকুন।
পাঠকদের বোঝাবার জন্য এই ই-বুকটি নমুনা স্বরূপ কিছু অংশ বিনামূল্যে
ওয়েবসাইটের সঙ্গে পরিবেশীত হল। আসল বইটি ১৮৫ পৃষ্ঠার এবং সেই বইটিতে আরো অনেক বিষয়
বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। পাঠকেরা ইচ্ছুক থাকলে এই ই-বুকটি মাত্র
১২০টাকার বিনিময়ে কিনতে পারেন।
ধন্যবাদ।
*********************
United Bank
of India
|
|
Account
Holder Name:
|
Goutam
Kumar Deb.
|
Account
Number :
|
1020010104449
|
Branch :
|
TOBIN
ROAD, KOLKATA
|
Account
Type :
|
SAVINGS
ACCOUNT
|
আপনি বইয়ের দাম নগদ
অথবা চেকে দিতে পারেন। আপনি আপনার নিকটবর্তী যে কোনো ইউনাইটেড ব্যাঙ্ক অফ
ইন্ডিয়া, ব্যাঙ্কে গিয়ে নিচের দেওয়া নাম ও এ্যাকাউন্ট নম্বরে মাত্র ১২০ টাকা
নগদে অথবা চেকে জমা দিন। ব্যাঙ্কের pay-in-slip-এ উপরে দেওয়া সমস্ত তথ্য
পূরন করে টাকা জমা দিন ও জমা দেবার পর আমাকে একটি ই-মেল করুন। info.goutamdeb@gmail.com
এটি আমার ই-মেল আইডি। আমরা আপনার পেমেন্ট যাচাই (verify
your payment) করার পর,
আপনার ই-মেল আইডি মারফত এই
ই-বুক(e-book = electronics book) টি আপনার মেল বক্সে সাত দিনের মধ্যে পাঠিয়ে দেবো। আপনি আপনার মেল বক্স থেকে আমাকে ইমেল করবেন, অন্যথায় মেল পেতে আমার দেরী হবে।
এরপর আপনি এই ই-বুকটি আপনার মেল বক্সে open করে আপনার কম্পিউটারে save করে রাখতে পারবেন। এটি আপনার সারা জীবনের সম্পদ হয়ে রইল।
এরপর আপনি এই ই-বুকটি আপনার মেল বক্সে open করে আপনার কম্পিউটারে save করে রাখতে পারবেন। এটি আপনার সারা জীবনের সম্পদ হয়ে রইল।
আপনি online
fund transfer মারফতও টাকা জমা দিতে পারেন। আর আপনি যদি চেকে
টাকা জমা দিতে চান তবে চেকটি Goutam Kumar Deb
এই নামে ইস্যু হবে।
***************************************************************
Bank of BARODA
|
|
Account Holder Name:
|
Goutam Kumar Deb.
|
Account Number :
|
00370100017741
|
Branch :
|
BARANAGAR
|
Account Type :
|
SAVINGS ACCOUNT
|
আপনি বইয়ের দাম নগদ
অথবা চেকে দিতে পারেন। আপনি আপনার নিকটবর্তী যে কোনো ব্যাঙ্ক অফ বরোদা,
ব্যাঙ্কে গিয়ে নিচের দেওয়া নাম ও এ্যাকাউন্ট নম্বরে মাত্র ১২০ টাকা নগদে অথবা চেকে
জমা দিন। ব্যাঙ্কের pay-in-slip-এ উপরে দেওয়া সমস্ত তথ্য পূরন করে টাকা জমা দিন ও জমা দেবার পর আমাকে একটি ই-মেল করুন। আপনি online fund transfer মারফতও টাকা জমা দিতে পারেন। আর আপনি যদি চেকে টাকা জমা দিতে চান তবে চেকটি Goutam
Kumar Deb এই নামে ইস্যু হবে।
দয়া করে নগদ টাকা
জমা দেবার তারিখ অথবা চেকে জমা দিলে চেকের নম্বর ব্যাঙ্ক অফ বরোদা অথবা ইউনাইটেড
ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, অর্থাৎ, আপনি যে ব্যাঙ্কের
যে শাখায় টাকা জমা দিয়েছেন সেই ব্যাঙ্কের শাখার নাম লিখে আমাকে একটি ই-মেল করুন। আমরা আপনার পেমেন্ট যাচাই (verify
your payment) করার পর,
আপনার ই-মেল আইডি মারফত এই
ই-বুক(e-book = electronics book) টি আপনার মেল বক্সে সাত দিনের মধ্যে পাঠিয়ে দেবো। আপনি আপনার মেল বক্স থেকে আমাকে ইমেল করবেন, অন্যথায় মেল পেতে আমার দেরী হবে।
কিংবা আপনি PayPal a/c-র মাধ্যমেও এই ই-বুকটি কিনতে পারেন।